উদ্বোধনী জুটিতে তামিম
ইকবালের একজন উপযুক্ত সঙ্গী দীর্ঘদিন
ধরে খুঁজছিল বাংলাদেশ। সেই সমস্যা
সমাধানের ইঙ্গিত মিলছে সৌম্য
সরকারের ব্যাটে। ওয়ানডে
ক্যারিয়ারের শুরুতেই উজ্জ্বল
সম্ভাবনার ছাপ রাখা এই তরুণ
বাঁহাতি ব্যাটসম্যানের সঙ্গ দারুণ
উপভোগ করছেন তামিমও।
ওয়ানডেতে বাংলাদেশের হয়ে
উদ্বোধনী জুটিতে তামিমের
একাদশ সঙ্গী সৌম্য। এর আগে
তামিমের সঙ্গে ইনিংস উদ্বোধন
করেছেন জাভেদ ওমর বেলিম,
শাহরিয়ার নাফীস, মেহরাব হোসেন
জুনিয়র, মোহাম্মদ আশরাফুল, ইমরুল
কায়েস, নাজিমউদ্দিন, এনামুল হক,
শামসুর রহমান; এমনকি নাঈম ইসলাম ও
মুশফিকুর রহিম পর্যন্ত! একমাত্র ইমরুল
কায়েস ছাড়া দীর্ঘসময় জুটিতে
টিকতে পারেননি কেউ। ইমরুলের
সঙ্গে তামিমের জুটিতেই কেবল
হাজার রান উঠেছে (১১৭৮), তবে
জুটির গড় খুবই কম (২৬.১৭)। নেই কোনো
শতরানের জুটি।
অথচ মাত্র ৭ ইনিংস একসঙ্গে ওপেন
করেই দুটি শতরানের জুটি গড়েছেন
তামিম ও সৌম্য। বাংলাদেশের হয়ে
দুটি শতরানের উদ্বোধনী জুটি আছে
তামিম ও এনামুল হক জুটির। তবে এই
জুটি একসঙ্গে ওপেন করেছে ১৯
ম্যাচে।
একাধিক বার একসঙ্গে ওপেন করা
জুটিগুলোর মধ্যে তামিম-সৌম্য জুটির
গড় (৫২), যা বাংলাদেশের সবসময়ের
সেরা। ওভারপ্রতি রানও সবচেয়ে
বেশি তুলেছে এই জুটি (৫.৫৫)।
সৌম্যর সঙ্গ তামিম বেশি উপভোগ
করছেন মূলত ওই শেষ পরিসংখ্যানটির
কারণেই, ওভারপ্রতি সবচেয়ে বেশি
রান! তামিমের মতো সৌম্যর
ব্যাটিং দর্শনও আক্রমণাত্মক। বরং শট
খেলায় সৌম্য প্রায়ই ছাপিয়ে যান
তামিমকে। এটাই বেশি পছন্দ
তামিমের, জানালেন বুধবার শের-ই-
বাংলা স্টেডিয়ামে সংবাদ
সম্মেলনে।
“সৌম্যর সঙ্গে ব্যাট করে আমি আমার
খেলাটা বেশি উপভোগ করছি। কারণ
দুই পাশ থেকেই রান এলে চাপ অনেক
কমে যায়। অনেক দিনই দেখা যায়,
একজনের হয়ত টাইমিং ঠিকমতো হচ্ছে
না। তখন আরেকপাশে রান হলে
চাপটা থাকে না অত। একটা জুটিতে
এটা খুব প্রয়োজনীয় ব্যাপার।”
প্রিয় সঙ্গীকে একটা পরামর্শও
দিয়েছেন তামিম।
“সৌম্য যেভাবে ব্যাট করে, আমি খুব
পছন্দ করি। দেখতেও দারুণ লাগে।
আমি ওকে বলেছি, ইনিংসগুলো একটু
বড় করতে। বড় করতে পারলে দলের জন্য,
ইকবালের একজন উপযুক্ত সঙ্গী দীর্ঘদিন
ধরে খুঁজছিল বাংলাদেশ। সেই সমস্যা
সমাধানের ইঙ্গিত মিলছে সৌম্য
সরকারের ব্যাটে। ওয়ানডে
ক্যারিয়ারের শুরুতেই উজ্জ্বল
সম্ভাবনার ছাপ রাখা এই তরুণ
বাঁহাতি ব্যাটসম্যানের সঙ্গ দারুণ
উপভোগ করছেন তামিমও।
ওয়ানডেতে বাংলাদেশের হয়ে
উদ্বোধনী জুটিতে তামিমের
একাদশ সঙ্গী সৌম্য। এর আগে
তামিমের সঙ্গে ইনিংস উদ্বোধন
করেছেন জাভেদ ওমর বেলিম,
শাহরিয়ার নাফীস, মেহরাব হোসেন
জুনিয়র, মোহাম্মদ আশরাফুল, ইমরুল
কায়েস, নাজিমউদ্দিন, এনামুল হক,
শামসুর রহমান; এমনকি নাঈম ইসলাম ও
মুশফিকুর রহিম পর্যন্ত! একমাত্র ইমরুল
কায়েস ছাড়া দীর্ঘসময় জুটিতে
টিকতে পারেননি কেউ। ইমরুলের
সঙ্গে তামিমের জুটিতেই কেবল
হাজার রান উঠেছে (১১৭৮), তবে
জুটির গড় খুবই কম (২৬.১৭)। নেই কোনো
শতরানের জুটি।
অথচ মাত্র ৭ ইনিংস একসঙ্গে ওপেন
করেই দুটি শতরানের জুটি গড়েছেন
তামিম ও সৌম্য। বাংলাদেশের হয়ে
দুটি শতরানের উদ্বোধনী জুটি আছে
তামিম ও এনামুল হক জুটির। তবে এই
জুটি একসঙ্গে ওপেন করেছে ১৯
ম্যাচে।
একাধিক বার একসঙ্গে ওপেন করা
জুটিগুলোর মধ্যে তামিম-সৌম্য জুটির
গড় (৫২), যা বাংলাদেশের সবসময়ের
সেরা। ওভারপ্রতি রানও সবচেয়ে
বেশি তুলেছে এই জুটি (৫.৫৫)।
সৌম্যর সঙ্গ তামিম বেশি উপভোগ
করছেন মূলত ওই শেষ পরিসংখ্যানটির
কারণেই, ওভারপ্রতি সবচেয়ে বেশি
রান! তামিমের মতো সৌম্যর
ব্যাটিং দর্শনও আক্রমণাত্মক। বরং শট
খেলায় সৌম্য প্রায়ই ছাপিয়ে যান
তামিমকে। এটাই বেশি পছন্দ
তামিমের, জানালেন বুধবার শের-ই-
বাংলা স্টেডিয়ামে সংবাদ
সম্মেলনে।
“সৌম্যর সঙ্গে ব্যাট করে আমি আমার
খেলাটা বেশি উপভোগ করছি। কারণ
দুই পাশ থেকেই রান এলে চাপ অনেক
কমে যায়। অনেক দিনই দেখা যায়,
একজনের হয়ত টাইমিং ঠিকমতো হচ্ছে
না। তখন আরেকপাশে রান হলে
চাপটা থাকে না অত। একটা জুটিতে
এটা খুব প্রয়োজনীয় ব্যাপার।”
প্রিয় সঙ্গীকে একটা পরামর্শও
দিয়েছেন তামিম।
“সৌম্য যেভাবে ব্যাট করে, আমি খুব
পছন্দ করি। দেখতেও দারুণ লাগে।
আমি ওকে বলেছি, ইনিংসগুলো একটু
বড় করতে। বড় করতে পারলে দলের জন্য,
ওর ক্যারিয়ারের জন্যও ভালো হবে।”
0 comments:
Post a Comment